১৫ আগস্টের আয়োজন
২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর ছাত্রজনতার ক্ষোভের মুখে বঙ্গবন্ধু স্মৃতিস্তম্ভটির আংশিক ভেঙে ফেলা হয়। এরপর থেকেই স্থানটিতে আর কেউ যেত না। এভাবেই পড়ে ছিল। কিন্তু এ বছরের ১৫ আগস্ট সকাল থেকে উপজেলা ও পৌর ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে সেখানে সাঈদীর তাফসীর, বক্তৃতা ও জীবনী মাইকে প্রচার করা হয়। এলাকাটি সাজানো হয় তার উক্তি
রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে পৌঁছানোর পর সবার আগে কানে ভেসে এলো '৩৬ জুলাই নাকি ৩৬ জুলাই' গানের এই লাইন। সড়কে ঢোকার মুখেই ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সাধারণ মানুষের চলাচল আটকে রাখা হয়েছে সেখানে।
মেজর ডালিমের সাক্ষাৎকার
১৫ আগস্টের ঘটনা কেন অনিবার্য ছিল-শেখ হাসিনা তা প্রমাণ করে গেছেন। তিনি বলেন, দেশকে আওয়ামী লুটপাট, বাকশাল ও ভারতীয় বলয় থেকে মুক্ত করতেই সেদিন সেনাপরিষদের উদ্যোগে ১৫ আগস্ট ঘটানো হয়েছিল। ঢাকার ক্যান্টনমেন্টে মেজর মহিউদ্দিনের ইউনিট থেকে এর সূচনা হয়।